সোমবার সচিবালয়ে প্রথম আলোর সাংবাদিক রোজিনা ইসলামকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একটি কক্ষে আটকে রেখে হেনস্তা করা হয়। আর হেনস্তার প্রতিবাদ জানিয়েছেন ক্রীড়া সাংবাদিকরা। বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের অনুশীলন শেষে রিপোর্টার, ফটো সাংবাদিক, ক্যামেরাপার্সনরা স্টেডিয়ামের টার্ফে হাঁটু গেড়ে বসেন। এ সময় ক্যামেরা, বুম প্রতিবাদস্বরূপ নিচে রেখে দেয়া হয়। মিনিট পাঁচেকের মতো সাংবাদিকেরা এই কার্যক্রমে অংশ নেন।
সোমবার রোজিনা ইসলামকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একটি কক্ষে আটকে রেখে হেনস্তা করা হয়। পাঁচ ঘন্টা আটকে রাখার পর শাহবাগ থানায় নেয়া হয় রোজিনাকে। শাহবাগ থানায় তাকে তথ্য চুরির অভিযোগ আনা হয় তার বিরুদ্ধে।এই প্রতিবাদ কর্মসূচিতে দেশের শীর্ষ স্থানীয় পত্রিকা, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইনের গণমাধ্যমকর্মীরা ছিলেন।
বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার সবাই এই কর্মসূচির সঙ্গে একাত্ম ছিলেন। মঙ্গলবার তাকে আদালতে নেয়া হয়। রিমান্ড আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসিমের আদালত শুনানি শেষে রিমান্ড নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন রোজিনাকে ।
No comments:
Post a Comment